
আসুন, যৌক্তিক বিশ্বাস গড়ে তুলি
বিশ্বাস দুই ধরণের। একটা হলো যৌক্তিক বিশ্বাস, অন্যটা অন্ধ বিশ্বাস। তবে পুরোপুরি অন্ধবিশ্বাস কখনো টিকে থাকতে পারে না। অন্ধবিশ্বাসগুলো কালের প্রবাহে হারিয়ে যায়। কিন্তু, দুর্বল যুক্তির উপরে ভর করে কিছু
বিশ্বাস দুই ধরণের। একটা হলো যৌক্তিক বিশ্বাস, অন্যটা অন্ধ বিশ্বাস। তবে পুরোপুরি অন্ধবিশ্বাস কখনো টিকে থাকতে পারে না। অন্ধবিশ্বাসগুলো কালের প্রবাহে হারিয়ে যায়। কিন্তু, দুর্বল যুক্তির উপরে ভর করে কিছু
আল্লাহ প্রত্যেক মানুষকেই এমন যোগ্যতা দিয়েছেন যে—সে কোনোমতে দুনিয়া থেকে আল্লাহ প্রদত্ত রিজিক জোগাড় করে জীবন কাটিয়ে দিতে পারে। বেশিরভাগ মানুষ আসলে তা-ই করে। তারা তার জন্য একটা মধ্যবিত্ত মিডিয়োকার
কার্য-কারণ সম্পর্ক বা Cause-Effect relation বলতে বোঝায়- জগতে ঘটমান প্রত্যেকটা ঘটনার পেছনে নিশ্চিত রূপে এক বা একাধিক কারণ থাকে। অর্থাৎ জগতে যা-ই ঘটুক না কেন, তা কারণ বিনে ঘটে না।
ইদানীং অনেকেই নিজেকে আলফা মেইল পরিচয় দেন। এটা নিতান্তই হাস্যরসিকতার ছলে হলেও ব্যাপারটা অনেকটা শ্রুতিকটু। শিম্পাঞ্জিদের মধ্যে যারা আলফা পুরুষ—তাদের সাথে নিজেদের তুলনা করা হলো মানুষ হিসেবে আমাদের মানবিকতাকে পাশবিক
সফলতাই মানুষকে কোনো কিছুর প্রতি আকৃষ্ট করে। মানুষ সফলদের সাথে থাকতে চায়। মানুষ সাফল্য চায়। দুনিয়াবি সাফল্যের সম্ভাবনা দেখিয়ে অনেক সময় রাসূলুল্লাহ (স) মানুষকে ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট করেছেন। মক্কা আর
আপনারা কি এরিস্টটল, প্লেটো আর সক্রেটিসের নাম শুনেছেন? এই তিনজনই মূলত ওয়েস্টার্ন ফিলোসফির জন্ম দিয়েছেন। তো, প্লেটোর একটা বিখ্যাত থিয়োরি আছে, যাকে বলা হয় ‘থিয়োরি অব আইডিয়ালিজম & রিয়েলিজম’। এই
এডোয়ার্ড সাঈদ তাঁর ‘ওরিয়েন্টালিজম’ বইতে দেখিয়েছিলেন যে পাশ্চাত্যের ওরিন্টালিস্টরা কীভাবে প্রাচ্য ও মধ্যপ্রাচ্যের সংস্কৃতি অধ্যয়নের নামে বরং নিজেদের সাংস্কৃতিক সুপিরিয়রিটিকে গ্লোরিফাই করেছিলো। তাদের ওরিয়েন্টালিজম চর্চার মূল বয়ান ছিলো- ‘পাশ্চাত্য কত
ভার্চ্যুয়ালি যৌনতা বেশ সহজলভ্য। অল্প টাকায় এক জিবি ডাটা কিনে বেশ সহজেই হারিয়ে যাওয়া যায় পর্নোগ্রাফির নিষিদ্ধ পল্লিতে। আর যাদের ব্রডব্যান্ড সংযোগ আছে—তাদের জন্য তো কথাই নেই। অল্প দামেই ক্ষয়
পশ্চিমের সরকারগুলো নিজেদের নারীবান্ধব সরকার বলে মনে করে, অথচ তারা পুঁজিবাদের নারী-পণ্যায়নের ব্যাপারে কোনো কথা বলে না, আলাপ তোলে না। তারা পর্ণোগ্রাফির মতো অশ্লীল, অমানবিক, নারীদের পণ্যায়নের প্রধান হাতিয়ার, পুরুষতান্ত্রিক
আমরা পুরুষরা নিজেদের যৌন আচরণ সম্পর্কে যতটা ধারণা রাখি- তার ন্যূনতম ধারণাও নারীদের ব্যাপারে আমাদের থাকে না। এমনকি সম্ভবত পুরুষের যৌন আচরণের ব্যাপারে নারীদের ধারণাও খুব একটা ক্লিয়ার না। দুঃখজনক
জাতি হিসেবে আমরা নিজেদের উপরে সন্তুষ্ট নই। নিজেরাই নিজেদের বলি হুজুগে বাঙালি। কিন্তু আমরা এই হুজুগের কারণ খুঁজতে ভুলে যাই। নিজেদের ‘হুজুগে’ দোষারোপ করাকেই আমরা আত্ম-সমালোচনা মনে করি। স্থুল বুদ্ধির
নারীবাদের ধারণাকে পুরোপুরি হেসে উড়িয়ে দেওয়ার বদলে আমাদের উচিত এর কিছু বিষয়কে গুরুত্বের সাথে বিবেচনায় আনা। একথা অকাট্য সত্য যে, নারীরা প্রত্যেক সমাজেই তাদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত। আজকের দিনে
ইংরেজি Minimalism শব্দের বাংলা অর্থ কী করা যায়? অল্পেতুষ্টিবাদ? হোক না। কিন্তু পারিভাষিক অর্থ না বলা হলে এমন শাব্দিক অর্থ অনেকেরই বোধগম্য হবে না। মিনিমালিজম বলতে বোঝায়- যতটুকু দরকার ঠিক
© 2025 All Rights Reserved