
মুক্তি
পশ্চিমা সভ্যতা হলো মুক্ত পৃথিবী। এই পৃথিবীতে জীবনকে যাপনের জন্য কোনো নৈতিক সীমানা নাই, তাই সীমালঙ্ঘনেরও কোনো বালাই নাই। পশ্চিম প্রগতিশীল। এই প্রগতির কোনো ডিভাইন লক্ষ্য উদ্দেশ্য নাই। তাই পশ্চিমে
পশ্চিমা সভ্যতা হলো মুক্ত পৃথিবী। এই পৃথিবীতে জীবনকে যাপনের জন্য কোনো নৈতিক সীমানা নাই, তাই সীমালঙ্ঘনেরও কোনো বালাই নাই। পশ্চিম প্রগতিশীল। এই প্রগতির কোনো ডিভাইন লক্ষ্য উদ্দেশ্য নাই। তাই পশ্চিমে
নামকরণের মাধ্যমে কোনো প্রতিষ্ঠানকে ‘ইসলামিক’ বানিয়ে রাখা যায় না। হালের ইসলামি ব্যাংক এবং কুষ্টিয়া ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় এর নজির। দেখুন, ‘ইসলামিক’ শব্দটা ইউজ করে হয়তো আপনি কিছুদিনের জন্য একটা প্রতিষ্ঠানের স্বাতন্ত্র্য
একদিন মরে যাব। তবে এই মৃত্যু কেবল দৈহিক। রোজ হাশরে আমাদের সব ভালোমন্দের ফলাফল দেওয়া হবে বলে আমরা বিশ্বাস করি। চাকচিক্যময় পৃথিবীর দিকে তাকালে এ বিশ্বাস বারবার ভাঙতে চায়। তবু
১. কথিত ইসলাম আর ওয়েস্টার্ন সিভিলাইজেশ্যনের মধ্যকার যে সংকট, সেটা আসলে বাই রূট জ্ঞানতাত্ত্বিক। আমি বেশ অনেকদিন ধরে এদেশের স্কুল সিস্টেম আর মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থার মধ্যে তুলনা-প্রতিতুলনা করে দেখছিলাম। মুসলিমদের
সূচনা: জ্ঞানের ঐশী ভিত্তি ইসলামি শিক্ষার ইতিহাস মানবসভ্যতার উন্মেষের মতোই প্রাচীন ও তাৎপর্যপূর্ণ। আমরা বিশ্বাস করি—প্রথম মানব আদম আলাইহিস সালাম-এর সৃষ্টির সময় থেকেই এই সভ্যতার যাত্রা শুরু। আর শিক্ষার সূচনা
মহান আল্লাহ রাব্বুল আ’লামিন মানুষের হিদায়েতের জন্য যুগে যুগে অসংখ্য নবী-রাসূল প্রেরণ করেছেন। সর্বশেষ রাসূল হিসেবে আল্লাহ রাব্বুল আ’লামিন আরবের বুকে প্রেরণ করেছেন মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে। যিনি ছিলেন
গানের কথাগুলো যেমন মাদকতা দিয়ে মানুষের হৃদয়কে ক্ষণিকের জন্য আচ্ছন্ন করে, বাস্তব জীবনে সে মাদকতার প্রভাব বোধহয় খুব ক্ষণস্থায়ী হয়। হৃদয়ের পরম আকুতিগুলো, তোলপাড় করা অনুভূতিগুলো যেভাবে গানের কথায় ও
ধরা যাক, মৃত্যুর পরে আর কোনো জীবন নেই। দুনিয়ার জীবনই আপনার একমাত্র জীবন। এ জীবনে আপনি তখন কী চাইবেন? জাগতিক সুখ, আরাম-আয়েশ, ইন্দ্রিয়লিপ্সা, অগাধ অর্থবিত্ত ইত্যাদি! কিম্বা চাইবেন, মানুষের আনাগত
জীবনটা আল্লাহ জান্নাতি সুখ ভোগের জন্য দেন নি। Life is not a bed of roses. জীবন কণ্টকাকীর্ণ। জীবন পরীক্ষার জায়গা। আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের জন্য আল্লাহ জীবনকে কঠিন করে দিয়েছেন। জীবনে
মডার্নিটি আমাদের নৈতিকতার ধারণাকেই বদলে দিয়েছে। যা ধর্মে ভালো- তাকে মডার্নিটি খারাপ বানিয়েছে, যা ধর্মে খারাপ- তাকে মডার্নিটি ভালো বানিয়েছে। মডার্নিটির সকল মূল্যবোধ দাঁড়িয়ে আছে- ইহজাগতিকতা (সেক্যুলারিজম), ভোগবাদ আর বস্তুবাদের
© 2025 All Rights Reserved