
গল্প – জামালের ঈদ
জামালের ভীষণ মন খারাপ। অন্যসময় বাসায় অল্প পরিমাণে হলেও কিছু ফিরনি পায়েশ রান্না হয় ঈদ উপলক্ষে। কিন্তু এবারের ঈদে কোনো আনন্দ নেই। ডাক্তার সাহেব প্রতিবছর চাঁদ রাতে বস্তিতে এসে জামালদের
জামালের ভীষণ মন খারাপ। অন্যসময় বাসায় অল্প পরিমাণে হলেও কিছু ফিরনি পায়েশ রান্না হয় ঈদ উপলক্ষে। কিন্তু এবারের ঈদে কোনো আনন্দ নেই। ডাক্তার সাহেব প্রতিবছর চাঁদ রাতে বস্তিতে এসে জামালদের
আমি আমার বউকে প্রচন্ড ভালোবাসি। তার সাথে প্রায়ই মতের অমিল হয়, তবু আমি চুপচাপ থাকি। আমি সচেতনভাবেই ঝগড়া এড়িয়ে যাই। হয়তো ঝগড়া করতে গিয়ে এমন কিছু বলে বসতে পারি—যাতে আমার
সে জানালার পাশে দাঁড়িয়ে বহুদূরে ফ্যালফ্যাল করে চেয়ে থাকে। কী জানি কী ভাবনায় বিভোর হয়ে ওঠে তার মন প্রাণ। তার হৃদয়ের গভীরে বেজে ওঠে বিষাদের বাঁশি। দিন শেষে সকল আনন্দের
আফ্রিকার সবুজ প্রান্তরে, ঘানার ধূসর মাটির কোলে, আল-হাসান আব্দুল্লাহ নামের এক দরিদ্র কৃষক তার দিনাতিপাত করতেন। জীবনের প্রতিটি বাঁকে অভাব আর কষ্টের সাথে তার ছিল নিত্যদিনের লড়াই। শরীর যখন বার্ধক্যের
আমি এক পরাবাস্তব জগতে বাস করি, যে জগতে আমি খুবই একা, নিঃস্ব। আমার বয়েস বেশ অল্প হলেও, এই অল্প বয়সেই আমি কেমন যেন বুড়িয়ে গেছি। আমার চিন্তাভাবনাও হয়ে গেছে বুড়োদের
মানুষের মতো ঈশ্বররাও মৃত্যুবরণ করেন। ঈশ্বররা অমর নন। তাঁরা মানুষের মতোই মারা যান, কিন্তু মানুষের মতো এত হুটহাট করে নয়; হয়তো শতাব্দী লেগে যায় তাঁদের মৃত্যুতে! সময়ের পরিক্রমায় হাজার হাজার
© 2025 All Rights Reserved