ইজেরে : একজন ঈশ্বরের মৃত্যু

মানুষের মতো ঈশ্বররাও মৃত্যুবরণ করেন। ঈশ্বররা অমর নন। তাঁরা মানুষের মতোই মারা যান, কিন্তু মানুষের মতো এত হুটহাট করে নয়; হয়তো শতাব্দী লেগে যায় তাঁদের মৃত্যুতে! সময়ের পরিক্রমায় হাজার হাজার ঈশ্বর মারা গেছেন, অথবা মানুষ তাঁদের ভুলে গেছে। একজন ঈশ্বর তখনই মারা যান- যখন তাঁর আর কোন পূজারি বর্তমান না থাকে, কারণ একজন ঈশ্বরের অস্তিত্ব নির্ভর করে তাঁর পূজারির সংখ্যার উপর।

ইজেরে, আমার পূর্বপুরুষদের একজন শক্তিমান ঈশ্বর- যিনি ইতোমধ্যেই মৃত ঈশ্বরদের তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন। আমার বয়ঃসন্ধি কালিন সময়ে নব্বইয়ের দশকে ইজেরের সাথে আমার পরিচয় হয়েছিলো। তখন পর্যন্ত তাঁর কিছু পরিমাণ সংখ্যালঘু পূজারি বর্তমান ছিলো। গতমাসে আমি যখন শেষবার ইজেরের মন্দির দর্শনে গিয়েছিলাম- একপ্রকার হতবাক হয়ে লক্ষ্য করেছিলাম সেখানে ততদিনে আর ইজেরের অস্তিত্ব নেই। এতদিনে ঘন ঘাস আর তৃণ ইজেরের মন্দির দখল করে নিয়েছে। মন্দির ঘিরে একধরণের ভুতুড়ে পরিবেশ তৈরি হয়েছে। মন্দিরের শিল্পকর্ম আর বেদিতে উৎসর্গীকৃত পশুর তাজা রক্ত এতদিনে অতীত হয়ে যাওয়া কিছু স্মৃতি।

আমার নিবাস পূর্ব নাইজেরিয়ার নুসুক্কায়, আমার গ্রাম ইকিয়াগু স্বনামধন্য ইউনিভার্সিটি অব নাইজেরিয়া থেকে সাত কিলোমিটার দূরে, এটি নাইজেরিয়ার প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়- যেটি স্থাপিত হয়েছিলো ষাটের দশকে ব্রিটেন থেকে স্বাধীনতা প্রাপ্তির পরবর্তী সময়ে। আমার পাহাড়ি গ্রাম থেকে নুসুক্কা শহরের খুব চমৎকার দৃশ্য দেখা যেতো। গ্রামের আবহাওয়ায় যখন আমি বেড়ে উঠছিলাম- তখন আমার গ্রামে স্থানীয় শিক্ষিত লোক এবং বিদেশিদের আনাগোনা ছিলো। শুষ্ক ঘাসের তৈরি পার্টি-হাউজ বানানোর সময় আমি তাদের সাহায্য করেছিলাম! এটি ছিলো আমার গ্রামে পাহাড়ের উপরে। নুসুক্কা শহরের স্থানীয় আর বিদেশি লোকজন সাপ্তাহিক ছুটির দিনে এখানে পার্টি করতে আসতো।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাও তাদের নিজেদের মতো করে পার্টি করতে আসতো এখানে। এভাবে শিশু অবস্থাতেই শহুরে জীবনপদ্ধতিতে আমরা অভ্যস্ত হয়ে উঠেছিলাম। তবুও আমার গ্রাম তার গ্রামীণ আবহ ধরে রেখেছিলো। ইজেরে ছিলেন আমার গোত্রের পূর্বপুরুষ ইযেমে উগুউ’র প্রকৃত দেবতা। বহু আগে বহুদূরের জনপদ থেকে আমার গোত্রের পূর্বপুরুষ নুসুক্কা শহরে আগমন করেছিলেন আর এখানে বসতি গড়েছিলেন। ইযেমে এবং তার পাঁচ সন্তান নুসুক্কায় স্থানীয় গোত্রপতিদের দ্বারা প্রত্যাক্ষাত এবং যুদ্ধের শিকার হয়েছিলেন। ওই গোত্রপতিরা ইযেমের বসতিস্থাপনকে ভালো চোখে নিতে পারেনি! তখন দেবতা ইজেরে আমার পূর্বপুরুষদের আত্মরক্ষায় প্রধান সাহায্যকারীর ভূমিকা পালন করেন, কারণ ইযেমে ও তার সন্তানরা দেবতা ইজেরের নাম নিয়ে ওই গোত্রপতিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ পরিচালনা করেছিলো, আর বিজয়ী হয়েছিলো।

আমি জানি না কখন কিভাবে আমার পূর্বপুরুষরা দেবতা ইজেরের অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছিলো বা তৈরি করেছিলো! কিন্তু ইজেরে ছিলো আমার গোত্রের একান্ত ঈশ্বর। অন্যান্য গোত্ররাও ইজেরের উপাসনা করতো, কিন্তু প্রধান পুরোহিত সবসময় আমার গোত্র থেকেই মনোনীত হতো। প্রধান পুরোহিত সাধারণত হতেন গোত্রের সবচাইতে প্রবীণ ব্যক্তি, কিন্তু তিনি দেবতা ইজেরের দেকভাল এবং পশু উৎসর্গের মতো কাজের জন্য যুবকদের মনোনয়ন দিতেন।

আমার পূর্বসূরিদের সৃষ্টিতত্ত্ব অনুযায়ী ইজেরে ছিলেন মহাজগতের স্রষ্টা সর্বশক্তিমান ঈশ্বর- চি উকুউ’র বার্তাবাহক। আমার পূর্বপুরুষরা দেবতা ইজেরেকে মাধ্যম বানিয়ে সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের উপাসনা করতেন- মানুষের পক্ষে সম্ভবত সরাসরি জগতের প্রভুর দ্বারস্থ হওয়া সম্ভব ছিলো না। এজন্য তারা দেবতা ইজেদের কাছে প্রার্থনার মধ্যমে তাদের এবং সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের সাথে তাঁর মধ্যস্থতা কামনা করতো। তারা ইজেরের কাছে তাদের সুস্বাস্থ্য ও শত্রুদের মোকাবিলায় তাঁর আশ্রয় প্রার্থনা করতো। তারা ইজেরের কাছে ফসল উৎপাদনের উন্নতি আর সুখী জীবন প্রার্থনা করতো! তারা ইজেরের কাছে তাদের সন্তানদের ভরণপোষণ ও রক্ষণাবেক্ষণ কামনা করতো। কল্যাণময় ও দয়ালু ইজেরে তাদের প্রার্থনা শুনতেন, এতে আমার গোত্র সমৃদ্ধি লাভ করতো!

প্রার্থনার সদুত্তর পেয়ে আমার পূর্বপুরুষরা দেবতা ইজেরের উদ্দেশ্যে প্রায়শই পশুবলি দিতো। ইজেরে যাতে খুশি হয়ে গোত্রের লোকেদের মনের বাসনাগুলো পূরণ করেন- সেইজন্যও পশুবলি দেয়া হতো। কৈশোরে আমি এমন অনেক পশুবলির উৎসব প্রত্যক্ষ করেছি। প্রধান পুরোহিত দেবতা ইজেরের কাছে প্রার্থনা করতেন- যাতে পশুর মাথা ধড় থেকে আলাদা হওয়ার আগেই ইজেরে তাদের উৎসর্গীকৃত পশু গ্রহণ করে নেন। রক্ত যখন বেদিতে প্রবাহিত হতো, তারপরই আমাদের মাঝে উৎসর্গীকৃত পশুর মাংস ভাগ বাটোয়ারা করে দেয়া হতো! আমরা পাহাড়ের উপরে আগুন জ্বালিয়ে সেসব পশুর মাংস রান্না করতাম, এবং প্রধান পুরোহিত সহ আর সবাইকে নিয়ে ভোজের আয়োজন করতাম।

আমার খৃষ্টান পরিবারের কাছে ইজেরের প্রতি উৎসর্গীকৃত মাংস খাওয়া ছিলো অমার্জনীয় পাপ। আমার খৃষ্টান বাবা-মা আমাদের ইজেরের মূর্তিপূজারিদের সাথে মিশতে অথবা তাদের থেকে মাংস খেতে বাধা দিতেন। ইজেরের পূজারিদের মুর্তিপূজক, পৌত্তলিক, ধর্মহীন ইত্যাদি নামে ডাকা হতো। এই ব্যাপারে বাবা-মাকে প্রশ্ন করলে আমাদের বলা হতো- আমরা যদি পৌত্তলিকদের সাথে কোন প্রকার সম্পর্ক রাখি তাহলে আমাদের নরকের আগুনে জ্বলতে হবে। শিশুসুলভ কৌতুহল আর আমার একরোখা স্বভাব ইজেরের প্রতি পশুবলি উৎসবে যেতে আমাকে প্ররোচনা দিতো। নরকে যাবার ভয় আমাকে রুখতে পারতো না। ব্যাপারটা আমি আমার বাবা-মায়ের কাছে গোপন রাখতাম।

যখন খৃষ্টান মিশনারির লোকজন প্রথম আমাদের গ্রামে এসেছিলো- তারা আমার দাদাদের প্রজন্মকে বোঝাতো ইজেরে কতটা তুচ্ছ ও খারাপ দেবতা! গ্রামের অন্যসব প্রাজ্ঞ মানুষদের মতো আমার দাদাও খৃষ্টানধর্ম গ্রহণ করেন নি। দুঃখের বিষয় হলো দাদা আমার জন্মের আগেই মারা যান। খৃষ্টান মিশনারির ধর্মান্তরকরণ প্রচেষ্টা আমার বাবাদের প্রজন্মে এসে খুব বেশি সফলতার মুখ দেখলো, আর ইজেরে ধীরেধীরে তাঁর প্রতি বিশ্বাসী মানুষদের হারাতে লাগলেন। আমার বাবা-মাকে খৃষ্টান নাম গ্রহণে বাধ্য করা হলো, কারণ তাদের স্বদেশী নাম ক্যাথলিক গোষ্ঠীর কাছে অতটা পবিত্র ছিলো না। আমার কৈশোরের বছরগুলোতে খুব অল্পসংখ্যক ইজেরের পূজারি বর্তমান ছিলো! আর এখন, কেউই ইজেরের পূজা করে না; যেন কোন কালে ইজেরে নামক ঈশ্বরের অস্তিত্বই ছিলো না।

আমি এমন কোন অলীক ধারণায় বসে নেই যে- ইজেরের পূজা আবার নতুন করে চালু করা সম্ভব হবে! দেবতা ইজেরের পূজার শৈল্পিকতা চিরতরেই হারিয়েছে। আমরা খৃষ্টানধর্ম গ্রহণ করে নিয়েছি। কিন্তু ইজেরে আমার অস্তিত্ব আর ইতিহাসের অংশ হয়ে আছে, যা কখনোই মুছে ফেলতে পারবো না। যখনই আমি দেবতা ইজেরের নাম উচ্চারণ করি- আমাদের লোকজন আমার বিরোধিতা করে! তারা ভাবে ইজেরের মত একজন নপুংসক আর খারাপ ঈশ্বর সম্পর্কে কোনকিছু বলা আমার উচিৎ নয়। তাদের এই দৃষ্টিভঙ্গি হলো খৃষ্টান মিশনারিদের নেতিবাচক প্রচারণার ফলশ্রুতি। ইজেরে আসলে কখনোই মন্দ ছিলেন না। নিজেদের ঈশ্বরকে বাজারজাত করতে খৃষ্টান মিশনারিরা জঘন্যভাবে ইজেরের বিরুদ্ধে আমাদের লোকদের কাছে কুৎসা রটিয়েছিলো!

খৃষ্টানধর্মকে আলিঙ্গনের উন্মত্ততায় আমরা আমাদের ঐতিহ্যকে সংরক্ষণের পরিবর্তে বরং ধ্বংস করেছি। এই সময়ে এসে আমি যখন গ্রামের পথ ধরে হাটতে হাটতে আমাদের ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলোর ছবি তোলার কথা ভাবি- তখন আবেগপূর্ণ অশ্রুতে আমার দু’চোখ ঝাপসা হয়ে আসে! সেখানে স্থানগুলোর একটিও আর বর্তমান নেই। আমি সেখানে আর একটিও শৈল্পিক নিদর্শন খুঁজে পাই না। সারা গ্রামজুড়ে এখন নতুনসব বাড়িঘর গড়ে উঠেছে। এ বাড়িঘরগুলো আমাদের প্রাচীন গোত্রীয় ঐতিহ্য আর ইতিহাসের ধ্বংসের প্রমাণ।

আমি প্রায়শই ব্যক্ত করেছি যে ইজেরেকে স্বীকৃতি দান কখনোই আমাদের বর্তমান ঈশ্বরদের উপাসনাকে খর্ব করবে না। এটি বরং তরুণ প্রজন্মকে পরিষ্কার ধারণা দেবে কীভাবে আমাদের সংস্কৃতি সময়ের সাথে সাথে বিবর্ধিত হয়েছে। অর্থাৎ এভাবে আমরা আমাদের সন্তানদের গ্রামে নিয়ে গিয়ে দেখাতে পারবো- কীভাবে তাদের পূর্বসূরিরা নিজেদের ঈশ্বরের পূজা করতো! আমরা নিঃসন্দেহে আমাদের সন্তাদের এই সুযোগ থেকে বঞ্চিত করেছি। আমাদের কৃত মূর্খতা উপলব্ধি করতে পেরে হয়তো আমাদের সন্তানরা কখনো আমাদের ক্ষমা করবে না।

আফসোস, আমাদের হাতে অতীতের আর কিছুই সংরক্ষিত নেই। শৈল্পিক নিদর্শনের সবটাই হয়তো লুটতরাজের শিকার হয়েছে, নয়তো ধ্বংস হয়ে গেছে। এখন আমার প্রধান কাজ হলো অতীতের স্মৃতিগুলোকে জাগরিত রাখা তাদের অন্তরে- যারা শুনতে চায়, পড়তে চায়, যারা তাদের সংস্কৃতির প্রতি যত্নশীল; তাদের একথা স্মরণ করানো যে ইজেরে কখনোই মন্দ ঈশ্বর ছিলেন না। ইজেরে আমাদের পূর্বপুরুষদের প্রার্থনার জবাব দিতেন, আর তাদের মাঝে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতেন। কৈশোরে আমি বাবাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম- কেন পাদ্রীরা চার্চে উৎসর্গীকৃত খাবার আর পশুর মাংসের সবটুকুই নিজেরা নিয়ে নেয়- যখন সেখানে অসংখ্য ভক্তকূল ক্ষুধার্ত অবস্থায় থাকতো? ইজেরের মন্দিরের প্রধান পুরোহিত কখনোই এমনটা করতেন না, বরং বলির মাংসের সবটুকু তিনি আমাদের সবাইকে সমানভাবে ভাগ করে দিতেন!

আমাকে ইজেরের মন্দিরের প্রধান পুরোহিত হতে প্রস্তাব করা হয়েছিলো। কিন্তু আমি জানতাম তা কখনোই হবার নয়, কারণ এই পদ সংরক্ষিত আমার গোত্রের সবচাইতে প্রবীণ ব্যক্তির জন্য। পরন্তু, ইজেরে আর জীবিত নেই, তিনি এতদিনে মারা গেছেন। তারপরও দেবতা ইজেরের ধর্মতত্ত্ব আর অনুশাসন আমার হৃদয়ের অনেকটা যায়গাজুড়ে আছে। যেখানে এই আধুনিক সময়ে আমাদের ধর্মগুরুরা ভক্তদের দানের টাকায় ব্যক্তিগত বিমান কেনেন, সেখানে ইজেরের মন্দিরের পুরোহিত এমনটা করতেন না, কারণ ইজেরের মন্দিরে ভক্তকূলের দানের টাকা কখনোই পুরোহিতের ব্যক্তিগত সম্পত্তি হিসেবে গণ্য হতো না। 

যখন ভাবি মানুষ কিভাবে তাদের ঈশ্বরদের অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছিলো, অথবা নিজেরাই তৈরি করেছিলো- তখন সত্যিই আমি মুগ্ধ হই। সময়ের আবর্তনে মানুষ নিজেদের প্রয়োজনে হাজারো ঈশ্বর তৈরি করেছে; সেসব ঈশ্বররা শতাব্দীর পর শতাব্দী সেই মানুষগুলোর মাধ্যমে পূজিত হয়েছে। কিছু ঈশ্বর টিকেছিলো শতাব্দীর পর শতাব্দী! আর কিছু ঈশ্বর প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে অন্য প্রভাবশালী ঈশ্বরদের কাছে নিজেদের যায়গা ছেড়ে দিয়েছিলো। শৈশবেই দেবতা ইজেরের শক্তিমত্তা নিয়ে আমার সংশয় জেগেছিলো, বিশেষ করে আমার পূর্বপুরুষরা যেসব গুণ তাঁর উপর আরোপ করতো তাতে আমার সংশয় ছিলো। আমি মাঝেমাঝে সত্যিই ভাবতে বাধ্য হতাম- ইজেরের প্রতি আরোপিত সব গুণই আসলে কাল্পনিক, অন্যসব কাল্পনিক ঈশ্বরদের মতোই; কারণ এসব পৌরাণিক কথার বিপরীতে কোন প্রমাণ বিদ্যমান ছিলো না।

আমার পূর্বসূরিদের জীবনে দেবতা ইজেরে যে ভুমিকা পালন করেছিলেন তা-ই ইজেরের প্রতি আমাকে আগ্রহী করে তুলেছিলো। ধর্ম এখনো মানবজীবনে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি অন্তত আমাদের অসংখ্য মৌলিক প্রশ্নের জবাব পেতে সাহায্য করে। ধর্ম মানুষের জীবনকে অর্থপূর্ণ করে। মানবজাতি সত্যিই কোনকিছুতে বিশ্বাস করা ছাড়া বাঁচতে পারে না। শতাব্দীর পর শতাব্দী মানুষ উপাসনার জন্য সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের সন্ধান করে গেছে। আমি এই ভেবে আনন্দিত যে আমার পূর্বপুরুষরা তাদের ঈশ্বরকে খুঁজে পেয়েছিলো!

অরিজিনাল লেখার লিংক : https://www.thedailystar.net/…/ijere-the-death-god-1581022

মূল লেখক : চিকেজি ওমেজে (নাইজেরিয়া)

অনুবাদ : জাহিদ হাসান

Share On:

Facebook
Twitter
LinkedIn

Related Posts:

গল্প – জামালের ঈদ

জামালের ভীষণ মন খারাপ। অন্যসময় বাসায় অল্প পরিমাণে হলেও কিছু ফিরনি পায়েশ রান্না হয় ঈদ উপলক্ষে। কিন্তু এবারের ঈদে কোনো

Read More »

গল্প – ঈদ উপহার

সে জানালার পাশে দাঁড়িয়ে বহুদূরে ফ্যালফ্যাল করে চেয়ে থাকে। কী জানি কী ভাবনায় বিভোর হয়ে ওঠে তার মন প্রাণ। তার

Read More »